প্রথম পাতা রাজ্য দেশ আন্তর্জাতিক শিক্ষা রাজনীতি লাইফস্টাইল

Kitchen Tips: রাসায়নিক ছাড়াই দূর হবে চালের পোকা, এই ঘরোয়া টোটকা মেনে চললেই কেল্লাফতে

জীববৈচিত্র্যময় আমাদের এই পৃথিবী। তাই মানুষের পাশাপাশি বিভিন্ন কীটপতঙ্গের অস্তিত্ব বিপুল পরিমাণে রয়েছে এই পৃথিবীতে। বিজ্ঞানের মতে, কোটি কোটি প্রজাতির পোকামাকড় রয়েছে আমাদের চারপাশে। তার মধ্যে কিছু কিছু পোকা ভীষণভাবে…

Published By: Debaprasad Mukherjee | Published On:

জীববৈচিত্র্যময় আমাদের এই পৃথিবী। তাই মানুষের পাশাপাশি বিভিন্ন কীটপতঙ্গের অস্তিত্ব বিপুল পরিমাণে রয়েছে এই পৃথিবীতে। বিজ্ঞানের মতে, কোটি কোটি প্রজাতির পোকামাকড় রয়েছে আমাদের চারপাশে। তার মধ্যে কিছু কিছু পোকা ভীষণভাবে উপকারী হয়ে থাকে আমাদের জন্য। আবার কিছু কিছু পোকা অত্যন্ত ক্ষতিকর হয়। এর মধ্যে যেমন সবজির পোকা ও চালের পোকা ভীষণভাবে ক্ষতি করে আমাদের নিত্যদিনের জীবনে।

বাড়ির রান্নাঘরের অন্যতম সমস্যা হল চালের পোকা। কারন এই ধরণের পোকা চালে একবার ধরে গেলে, তা দূর করা ভীষণভাবে কঠিন হয়। কারণ চাল যেহেতু খাবার জিনিস, তাই চালে কোনোরকম কীটনাশক ব্যবহার করা যায়না। তবে ঘরোয়া কিছু উপায় এই পোকা দূর করা যায় অনায়াসে। এর ফলে আপনার কোনো ক্ষতিও কিন্তু হবেনা। এই প্রতিবেদনে রইল তেমনই কিছু উপায়। সেগুলি দেখে নিন একনজরে:-

● তেজপাতা: তেজপাতা যেমন রান্নার স্বাদ বাড়ায়, তেমনই তেজপাতা পোকামাকড় দূরে রাখতেও সাহায্য করে। তাই চালের পোকা দূর করতে প্রথমেই একটি এয়ার-টাইট পাত্রে কয়েকটি তেজপাতা রেখে দিয়ে কয়েকদিন রেখে তারপর সেটিতে চাল রাখুন। এতে চালে পোকামাকড় হবেনা।

● শুকনো লঙ্কা: চালের পোকা রোধ করতে শুকনো লঙ্কা একটি দারুন বিকল্প হতে পারে। এর জন্য প্ৰথমেই একটি পাত্রে চাল রেখে তাতে কয়েকটি শুকনো লঙ্কা দিয়ে নাড়িয়ে রাখুন। লঙ্কার ঝাঁঝে চালের পোকা থাকবে সহস্র যোজন দূরে।

● রসুনের কোয়া: রসুন হল রান্নাঘরের একটি সাধারণ উপাদান। রসুন যেমন রান্নার একটি গুরুত্বপূর্ণ মশলা, তেমনই রসুনের সাহায্যে পোকা দূর করা যায়। চালের পোকা দূর করতে চালের পাত্রে কয়েকটি শুকনো রসুনের কোয়া রেখে দিন। একমাস অন্তর সেগুলিকে পরিবর্তন করুন। এতে পোকা ধরবে না চালে।

● নিমপাতা: এবার চালে পোকা লেগে গেল সেই চাল ফেলে দেবেন না। সেই পোকা দূর করার ঘরোয়া উপায় হল নিমপাতার ব্যবহার। চালের পাত্রে কয়েকটি নিমপাতা রেখে দিলেই চালের পোকা গায়েব হয়ে যাবে।

Disclaimer: প্রতিবেদনটি তথ্য ও অনুমানের ভিত্তিতে লেখা হয়েছে।