ভারতের প্রাচীন শাস্ত্রের মধ্যে অন্যতম হল বাস্তুশাস্ত্র। শুধু ভারতে নয়, গোটা এশিয়া ভূখণ্ডে এখনো বহুলভাবে প্রচলিত এই শাস্ত্র। বাস্তুশাস্ত্রে মূলত গৃহসজ্জা এবং তার বিভিন্ন রীতিনীতি নিয়ে আলোচনা করা হয়। কোন জিনিস বাড়ির কোথায় রাখলে বাড়ির উপর ইতিবাচক শক্তির প্রভাব বৃদ্ধি পাবে বা কোন জিনিস কোন দিকে রাখলে তার প্রভাব হবে মারাত্মক, তা বিস্তারিত আলোচনা করা হয় বাস্তুশাস্ত্রে। পনেকেই মনে করেন যে বাস্তব জীবনে এর জীবন্ত প্রভাব বর্তমান। তাই অনেকেই মেনে চলে বাস্তুশাস্ত্র।
বর্তমান সময়ে জিনিসের মূল্যবৃদ্ধি ব্যাপকভাবে ঘটেছে গোটা দেশে। আর সাধারণ মধ্যবিত্তদের জীবনধারাও এমনভাবে সজ্জিত হয়েছে, যেখানে দরকার পড়ে অনেক দামিদামি জিনিসপত্রের। কিন্তু দরকার পড়লেও সামর্থ্য কুলোয় না অনেকের। এছাড়াও বাড়ি বানানো হোক কিংবা গাড়ি কেনা কিংবা উচ্চশিক্ষায় ভর্তি হওয়া- এইসব ক্ষেত্রেই একই সময় অনেকটা পরিমান টাকার দরকার পড়ে অনেকের। এক্ষেত্রে ঋণ বা লোন নেওয়া ছাড়া উপায় থাকে না। তবে অনেকেই লোন বা ঋণ নিয়েও তা পরিশোধ করতে পারেন না। এককথায়, আজকাল অনেকেই ঋনে জর্জরিত হন।
তবে এই ঋণের সমস্যা থেকে মুক্তির উপায় বর্ণিত রয়েছে বাস্তুশাস্ত্রে। একই কথা বর্ণিত রয়েছে জ্যোতিষশাস্ত্রেও। ঋনে জর্জরিত হয়ে পড়লে এই একটি উপায়ে তা থেকে নিবারণ পাওয়া সম্ভব। আর এই সমাধান রয়েছে আমাদের রান্নাঘরের একটি সাধারণ জিনিসেই। আর সেই জিনিসটি হল আলু। অনে নিশ্চয়ই অবাক হচ্ছেন! ভাবছেন যে, আলুর মাধ্যমে কিভাবে ঋণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব! তাহলে এবার জেনে নিন আসল পদ্ধতিটি। আর এটি নিয়মিত পালন করে চললেই আপনার সমস্যা দূর হবে সহজেই।
সনাতন ধর্ম গরুকে গোমতা হিসেবে পুজো করার রীতি রয়েছে। তাই হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে গরুকে পুজো করা ও খাওয়ানোর রীতি রয়েছে। এক্ষেত্রে, ঋণের সমস্যা থেকে আপনি যদি মুক্তি পেতে চান, তাহলে গরুকে প্রতিদিন আলু খাওয়াতে হবে। এই কাজটি এমনিতেই অনেকে করে থাকেন। তবে ঋণের সমস্যায় আপনি যদি জর্জরিত হয়ে থাকেন, তাহলে গরুকে রোজ আলু খাওয়ালে সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে।
Disclaimer: প্রতিবেদনটি তথ্যভিত্তিক। বাস্তবে কোনরূপ অন্ধবিশ্বাসকে প্রশ্রয় দেওয়া আমাদের উদ্দেশ্য নয়।